Saturday, December 28, 2019

Forex কিছু পরামর্শ দেখে নিন আপনার কাজ দিবে।

কিছু পরামর্শঃ
* সোমবার ট্রেড করা থেকে বিরত থাকা।
* শুক্রবার নতুন এন্ট্রি নেয়া থেকে বিরত থাকুন।
* মানি ম্যানেজমেন্ট শতভাগ মেনে চলার মানুষিকতা তৈরি করুন।
* ৩ টা কনফার্মেশন ছাড়া এন্ট্রি নেয়া থেকে বিরত থাকুন।
* প্রফিটের ট্রেড চাইলে ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে পারেন কিন্তু লছের ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করবেন না। সবচেয়ে উত্তম সেট অ্যান্ড ফরগেট স্টাইলে ট্রেড করুন। অর্থাৎ হয় টিপি না হয় এস এল।
* এস এল ছাড়া ট্রেড করা পরিহার করুন।
* রিস্ক রেশিও কমপক্ষে ১:১ হওয়া আবশ্যক।
* সাপোর্ট রেসিস্ট্যান্স জোন, সাপ্লাই ডিমান্ড, ফিবোনাচ্চি, ট্রেন্ড লাইন ব্রেক আউট ভালোভাবে বুঝতে হবে।
* ক্যান্ডেস্ট্রিক প্যাটার্ন সম্পর্কে জ্ঞান থাকা আবশ্যক।
* নিজের স্ট্রাটেজি থাকা আবশ্যক এবং স্ট্রাটেজির উপরে ভরশা থাকা আবশ্যক।
* স্ক্যাল্পিং ও নিউজ ট্রেড পরিহার করুন।
* লাইভ অর্ডার এর অপেক্ষায় না থেকে পেন্ডিং অর্ডার দিয়ে রাখা উত্তম।
* টাইম ফ্রেম MN, Daily, H4 দিয়ে মার্কেট এনালাইসিস করবেন। মার্কেট ম্যাক্সিমাম সময় হায়ার টাইম ফ্রেমকে রেসপেক্ট করে। তাই আপনিও হায়ার টাইম ফ্রেমকে রেসপেক্ট করার চেষ্টা করুন।
* ইন্ট্রাডে ট্রেডারা H1 এ ইন্ট্রি খুঁজবেন। (যারা ম্যানুয়ালি মার্কেট এন্ট্রি নিবেন)
* নির্দিষ্ট পরিমানের ইনকামের টার্গেট নিয়ে ট্রেড করা পরিহার করুন। এটাই ট্রেডারকে মানুষিক চাপে ফেলে দেয়।
* যেকোনো একটি সিরিয়ালের পেয়ারে ফলো করবেন। যেমন USD তে করতে চাইলে EU, UC, UChf, NU, GU, UJ, AU এবং XU
* Correlation এর চেয়ে ট্রেন্ড কে বেশি ফলো করবেন।
* রিট্রেসমেন্টে এন্ট্রি নেয়ার অভ্যাস পরিহার করুন।
* ৫০ পিপ্স আপনার ফেবারে গেলেই ব্রেক ইভেন দিয়ে দিবেন।
youtube: click

Monday, December 2, 2019

ফরেক্স এ ভুল ট্রেড না করার উপায় কি?

ফরেক্স এ ভুল ট্রেড না করার উপায় কি?
বাংলা ফরেক্স এ আজ কথা বলবো ভুল ট্রেড নিয়ে। ফরেক্স মার্কেট এ কি ভাবে ভুল ট্রেড বন্ধ করা যায়।
আমরা ট্রেড করার সময় ভুল ট্রেড হয় না এমন মানুষ খুবই কম আছে। কিন্তু ভুলগুলি নিয়ে কখনও পর্যালোচনা করি না। আমরা যদি ভুলগুলি একটি ডায়েরীতে লিপিবদ্ধ করে রাখি আর ট্রেড করার আগে সেগুলি নিয়মিত দেখে নেই তাহলে আর ঐ একই ভুল আর হবে না। তাই যদি এভাবে নিয়মিত ভুলগুলি শুধরাতে থাকি তাহলে এক সময় আসবে আমাদের আর কোন ভুল ট্রেড হচ্ছে না এবং আমাদের সব ট্রেড প্রফিটে থাকবে। সবার প্রতি আমার আবেদন ভুলগুলি শুধরাতে থাকেন দেখবেন একদিন আপনিও দক্ষ ট্রেডার হতে পারবেন।
Image may contain: text
ট্রেডিং-এ আপনার যে কোন ভুল, সেটা সঠিকভাবে পর্যালোচনা বা পর্যবেক্ষণ করা প্রতিটি ট্রেডারের প্রধান কাজ । কারন আবার যদি ভুল ট্রেড করেন । তাহলে তো আপনি কখনো ট্রেডার হতে পারবেন না । শুধু লস ই করবেন। এতে করে ঐ ট্রেডার তার নিজের ভুলগুলো থেকে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবেন। কারন ফরেক্স মার্কেটে শিক্ষার কোন শেষ নেই। তাই আসুন আমারা নিজেদের ভুলগুলো থেকে কিছুটা শিক্ষা কিংবা অভিজ্ঞতা অর্জনের উদ্দেশ্যে নিজেদের ট্রেডগুলোকে পর্যালোচনা করি।
ফরেক্স মার্কেটে আমরা যখন ট্রেড ওপেন করি তখন আমরা মনে করি ট্রেডটি করা ঠিক হয়েছে কি না । কিংবা সঠিক ট্রেড কিনা।আমরা লস করার পর অনেকটা বুঝতে পারি আসলে ট্রেড টা ভুল ছিলো। এই রকম কিছু । কিন্তু কিছুদিন পরে দেখতে পারি আবার লস হয় । মানে আবার ভুল ট্রেড । মার্কেটে একটা দুটো ভুল স্বাভাবিক কিন্তু জেনে শুনে বারবার ভুল করা অস্বাভাবিক।আর এই ভুল গুলো পর্যালাচোনার মাধ্যমে আমাদের সঠিক দিক বেছে নিতে হবে।
ফরেক্স ট্রেড করতে হলে অবশ্যয় লস হয়। এই কথা ও অনেক ভাই বলেছেন । তবে লস টা বার বার কেনো হবে? শুধু লস করার জন্য কি ফরেক্স আসে কেও ? না সবাই প্রফিট করার জন্য ফরেক্স এ আসে। আর লসের ট্রেডগুলি কি কি কারনে হল সেদিকে খেয়াল রাখতে পারলে এবং বিশেষকরে কারনগুলি খেয়াল রাখতে পারলে। পরবর্তীতে সেই ভুলগুলি না করলে ধীরে ধীরে লসের পরিমান কমে আসবে। আর প্রফিট হবে। এজন্য আমাদের সকলের লসের ট্রেডগুলির প্রতি বিশেষ করে খেয়াল রাখতে হবে। আমরা যখন ট্রেড করতে বসি তখন বিভিন্ন এ্যানালিসিস করে থাকি। কিন্তু সেই এ্যানালিসিস সব সময় কাজ করে না। তাই যে সকল এ্যানালিসিস ভাল কাজ করে না । সেগুলি পরবর্তীতে না করে নতুন এ্যানালিসিস করার জন্য তৈরি হতে হবে তাহলে ট্রেড করলে আর লস হবে না। আসা করি বাংলা ফরেক্স এর ফরেক্স ট্রেডার দের আজকের এই আলোচনা ভালো লাগবে। ফরেক্স স্কুল এর সবাইকে ধন্যবাদ।

লাইভ একাউন্ট লিংক stander https://bit.ly/2pH4SRD
জিরো স্প্রেড একাউন্ট লিংকঃ https://bit.ly/35Tl2H5
বিস্তারিতঃ 01920380302
youtube link click
Facebook: page


Saturday, November 16, 2019

ইসলামি গান ওই চাঁদ সুরুজ আর বিশ্ব শিল্পী সাখাওয়াত কলরব





কলরব শিল্পী সাখাওয়াত ভাই এর ভিডিও অসাধারন গান
আপনার যদি ভাল লাগে তাহলে সেয়ার দিবেন।

যোগাযোগঃ ০১৯২০৩৮০৩০২

Thursday, September 26, 2019

Mosihur Facebook Social Toolkit extensions এটা আসলে কি জানতে পড়ুন

অবশেষে প্রোগামিং জটিল কোড গুলিকে বোঝার পর ডি-কোড কোরে মডিফাই কোরতে পারলাম। {Post টি ভালো করে পড়ার সাথে সাথে নিচের পিক গুলিও দেখে জাবেন তাহলে বুঝতে পারবেন } এর পরেও যদি বুঝতে না পারেন তাহলে কমেন্ট করবেন। আমি ভিডিও তৈরি করে দিব। চলে শুরু করি।
.
আসলে কথা হলো গিয়া,
ফেসবুক এর google crome এর সব থেকে দামী Extension "সো-টুলকিট " (দাম ভারোতীয়ো টাকায় সাড়ে তিন হাজার, বিডি টাকায় মেবি চার হাজার) কে Universal All User free করার সামান্য একটা চেষ্টা মাত্রো। Extension টি অনলি ফেসবুকের জন্য।
.
এই Extension টি এক কথায় অসাধারন।
ফেসবুক এর জাবোতীয়ো জটিল কাজ গুলি তুরি মেরে করা জাই এটা দিয়ে। কিন্তু প্রবলেম ছিলো এর প্রো ভারসান গুলি used কোরতে হলে পকেট থেকে হাজার খানিক টাকা গুনতে হবে আপনাকে।
.
আমার ইচ্ছা ছিলো এটা কিনে, সবার জোন্য মডিফাই করা যায় কিনা।
ইমনিতেই জারা Software program ডি-কোড করেন,জানেন বোধহয় বিশেষ করে Extension গুলি Mode (ফ্রি বা নিজের মতো করে মডিফাই করা) করা ভীষণ বেদনাদায়ক।
.
এর কোড গুলি একাধিক প্রোগামিং ভাষায় লেখা থাকে,সব থেকে বড়ো বিগ প্রোবলেম হলো, ডেভালপার তার কোড গুলিকে মাঝে মাঝে এনক্রাপটেড করে দেয়; তার মানে কোড ডেভালপার ছাড়া পড়তে পারবে না। কোড গুলি এনক্রাপটেড কোরে দিলে ঠিক এ রকম আসে -- hdleDmOn98do2lMOjamanUlah867%d&*#Ahsanarts ... যা পড়া হেবি টাপ।
.
আর তার ইপর Extension গুলি চলে তো Internet এর মাধ্যোমে, প্রচ্যুর পারমিশন দেবা থাকে।
সো এতগূলির ইপর বাটমারি করা অনেক মুশকিল। তা জিনি এই ফেসবুক টুলবুক Extension টি বানিয়েছেন, তিনি একজন সুইচ দেশের ডেভালপার, Google Chrome এমনকি ফেসবুক এর সব থেকে জনপ্রিয় ও ট্রাসটেটেড Extensions গুলির মোধ্যে এটিই সেরা, রোটিং ১০ এ সাড়ে ৯।
.
এই Extension টি লেখা হোয়েছে Java,ফরচুনেট, HTML, CASS, Basic এই কটি Programming Languages এ, তাই রীতিমত একটু বুঝতেই প্রোবলেম হোচ্ছিল একটার সাথে একটা মিল রেখে পড়তে ও বুঝতে, ডেভালপার ডেনিন বয়েল খুব চালাক এখানে বোলতেই হবে, ইচ্ছা করেই তিনি এত গুলি ভাষা used কোরেছেন।
.
এটা নিয়ে আমি post দিতাম না, কারন লাসট ৪ দিন প্রচ্যুর সময় গিয়েছে এই Extension নিয়ে।
আর অভিজ্ঞতা বোলতে প্রোগামিং এর অনেক দৃড়তা বেড়েছে।
প্রোগামিং আমার পেশা নয়, প্রোগামিং আমার অবশর টাইমের নেশার একটা বিষয়।
আমি নিজেই একজন খুব বিজি ব্যাবসায়ী, আমি ফরেক্স ট্রেড করি ( অনেকে inbox আমার পেশা জানতে চাইতেন কিছু এখানে বোলে দিলাম, বাকী পেশা গুলি থাক)
.
তা এতোক্ষন অনেক আও ফাও বোকলাম,
তা Extension এ একটু ফিরে আসা যাক।
.
এটার মোধ্যেই ফ্রি আর প্রো ভারসান গুলি আছে।
আর প্রো ভারসানে দারুন সব ফিচার ফেসবুকের।
কি কি আছে চলুন দেখে নি
.
--Accept All Friend Requests At Once click

--All Facebook Friends To Facebook Event

--Manage Multiple Facebook Accounts At Once {একই ব্রাইজারে একাধিক সোশাল id লগিন করা জাবে এক সাথে}

-- Join Multiple Facebook Groups Using Group IDs

-- Download Facebook Videos

--Invite Your Friends To Like Your Facebook Page

--Facebook ID Extraction Tool

--Auto Send Birthday Wishes To Your Facebook Friends In A Single Click

--Like All Facebook Posts And Comments

--Send Multiple Facebook Friend Requests At Once
.
===Removal Tools===
.
--Remove All Facebook Page Likes

---Unfollow All Facebook Friends At Once

--Unfriend All Facebook Friends At Once

--Leave All Facebook Groups At Once

--Unfollow All Facebook Groups At Once

--To Delete All Comments From Facebook Post

--Reject All Facebook Friend Requests At Once

--Cancel All Pending Friend Requests On Facebook

--Unlike All Facebook Pages At Once
.
===Premium Facebook Tools=====

--Add All Facebook Friends Into Facebook Group {এই টাইপের Extension গুলি দিয়ে কাজ কোরলে ফেসবুক থেকে ৩০ দিনের block খেতে হয়।
বাট এটায় হবে না কারন, এটার মোধ্যে এমন কোডিং করা আছে জা একটা টাইম পর পর বেছে বেছে এড কোরবে, আর আগে এড হবা ফ্রেনড গুলিকে মিলিয়ে দেখে, নতুন গুলিকে ধীরে ধীরে গ্রুপে অটো প্রবেশ করাবে।}

--Transfer Ownership Of Your Facebook Groups To Your Friend
-- Send Messages To All Facebook Friends At Once
-- Post On All Facebook Pages That You Administer
-- Post On All Pages Liked By Facebook User
-- Post On Multiple Facebook Groups At Once
-- Transfer Multiple Facebook Groups Using Facebook Group Transfer Tool {গ্রুপ অটো পোসটিং, টাইমলেভেল ঠিক করা এ রকম নানা ফিচার post জাতীয়ো বিশয় নিয়ে।}
--Tag ALL Facebook Group Members Comment and post
--Claim As Facebook Group Admin Tool {এটির মাধ্যোমে গ্রুপ Hack হলে, আপনি ক্রিয়েটর এডমিন হলে ফিরে আসতে পারে,এটি ভিতরে জে কাজটি কোরবে গ্রুপিং hacking অটো রিপোট্ ক্রাইমিং বাই ভিকটিম এডমিন।}
--Suggest Your Facebook Friends To Add Another Friend
--Extract Emails Of Your Facebook Friends
--Extract Facebook Group Emails To Post On Them
--Extract Facebook Group Member Emails
--Extract Facebook Group Member IDs {অল ফ্রেনড comment মেনশন one click}
--Extract Facebook Page Fans
--Extract Facebook User Likes
--Extract Facebook User Likes
--Extract Group IDs of Facebook Groups Joined By Facebook User
--Extract IDs Of Your Facebook Friends
--Extract Public Phone Numbers Of Facebook Friends

***আপতত Zip করে জটিল এনকোডার পাসওয়াড্
দেবা আছে। জাদের লাগবে লোড করে আমাকে অনলি ফেসবুকে নক দেবেন, যদি মনে হয় আপনাকে দেওয়া যাবে তা হলে দেবো।
কি ভাবে used কোরবেন Extension টি Google Chrome এ, তার একটা ভিডিও দিব। যদি লাগে।
নামাতে নিচের link এ জান--
লিঙ্ক 
.
**কেনো আমি অফিশিয়ালি ছাড়লাম না?
কারন আগে user রিভিই দেখবো নানা দেশ থেকে,সব জাইগায় ঠিক মতো চলছে কিনা। কোন বাগ আছে কিনা।
সব ঠিক থাকলে অফিশিয়ালি ছাড়বো সময় মতো, আরো নতুন কিছু এড করে। এখন আপতত বিটা ভারসান এই থাক।
.
আর যাদের মাথার মোধ্যে এখুনিই শয়তানি চোলে আসছে যে, কি ভাবে জিপ পাসওয়াড্ ক্রাক কোরে আনজিপ কোরে চালাবো, তাদের জন্য থাকলো 404  নট ফাইন্ড এর এক বালতি আঁফসোস।
Google থেকে টেকটিওনস বার করে লাভ নেই। যা আছে সব ফাও একটাও কাজে দেবে না,এখানে কালী linux ও ফেল মারবে। জিপ পাসওয়াড্ ট্রাক করা আজও জাই নি জাবে না, যদি zip টা করা হয় Winrar Software দিয়ে তা হলে তুমি হবে পুরা দমে ফেলু মাল।
জিপ করা মানেই কোটি কোটি এনকোডার জা পড়া জাই না, আর তার ইপোর পাসওয়াড্ দিলে তো শেষ। আর শুনে রাখো পৃথিবীর কনো এন্টিভাইরাস এক মাত্রো জিপ ফাইলে এটাক কোরতে পারে না।
তাই সব ফাইলকে জিপ কোরে রাখতে বলা হয়।
.
সব শেষে বোলতে চাই এটাই আমিই একা নয়, অনেকেই এটার বাগ মোড তৈরী কোরেছে, তবে সেগুলি করে তারা পারসোনাল used করে,নানা ডিপ Black সাইডে গেলেই বোঝা যায়।
আর জাবতীয়ো টেকটিওনস তো ফাঁস হয় Black সাইড গুলি থেকেই।
তাই সেটাই বোলতে চাইছি যে, প্রোগামিং এর দ্রিতা বাড়ে প্রোগামিং এর করার সাথে সাথে কোনো বাগ ধরাকে।
.
সো,
সব প্রোগ্রামারা ডেভালপার বা ক্রিয়েটর নয়।
একজন ভালো ক্রিয়েটর প্রোগ্রামার প্রোগামিং language এর বাগ তৈরী করে নতুন এক Programming language জন্ম দিতে পারে।
তাই তো আজ ২০০ ইপরে Programming... language সংখ্যা ছাড়িয়ে গিয়েছে।
 বিঃদ্রঃ আপনারা যদি কিছু কেনাকাটা করতে চান তাহলে ক্লিক করুন
facebook page: click 

Sunday, September 22, 2019

Forex মেন্টর কি এবং মেন্টরের প্রয়োজনীয়তা ফরেক্স

মেন্টর কি এবং মেন্টরের প্রয়োজনীয়তা :-

1# আমি আমার ফরেক্স ট্রেডের শুরুর দিকে যদি বাস্তব অভিজ্ঞতা সম্পন্ন,দীর্ঘদিনের দক্ষ,সৎ এবং আন্তরিক একজন মেন্টর পেতাম তাহলে গত বছরগুলোতে অসংখ্যবার নিয়মিত লসের মুখ দেখতে হতো না৷একজন মেন্টর হচ্ছেন হাতে-কলমে শেখানোর উপযুক্ত প্রশিক্ষক৷আমরা সবাই জানি যেকোন কাজে সফল হতে হলে একজন ওস্তাদ প্রয়োজন,একজন শিক্ষক প্রয়োজন,একজন প্রশিক্ষক প্রয়োজন,একজন ট্রেইনার প্রয়োজন,একজন গুরু প্রয়োজন,একজন মাস্টার প্রয়োজন,একজন গাইড প্রয়োজন,একজন পথপ্রদর্শক প্রয়োজন,সঠিক দিক নির্দেশনাকারী খুবই প্রয়োজন….ঠিক একই ভাবে ফরেক্স ট্রেডে একজন মেন্টর নতুন ফরেক্স শিক্ষার্থী ট্রেডারকে যাবতীয় কলাকৌশলগুলো হাতে-কলমে শিখিয়ে দেন এবং ফরেক্স মার্কেট থেকে কিভাবে নিয়মিত প্রফিট করা যায় তা ধাপে ধাপে প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন৷ফলে একজন নতুন শিক্ষার্থী ধীরে ধীরে ফরেক্স ট্রেডে প্রতিষ্ঠিত হতে সহজেই সুযোগ পায়৷আমি শুরুর দিকে একজন ভালো ফরেক্স মেন্টর খুজেছি কিন্তু পাই নাই৷হাতেগোনা কয়েকজনকে পেয়েছিলাম কিন্তু তারা নিজেরাই তখন লুজার ছিল৷ফলে আমি হাতে কলমে কারো কাছে শেখার মতো সৌভাগ্য পাই নাই৷অবশেষে বাধ্য হয়ে ইউটিউব,গুগোল,বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ফরেক্স ফোরাম,ইবুক স্টাডি করেছি৷উদ্দেশ্য ছিল ভালো মেন্টর না পাই কিন্তু অন্য যে কোনো উপায়েই হোক এবং যত কষ্টই হোক ফরেক্স ট্রেড আমি শিখবোই শিখবো৷আমি ইউটিউব চ্যানেল থেকে অসংখ্য লাইভ ওয়েবিনার স্টাডি করেছি,এরপর দেশে-বিদেশে অনেকেরই ভিডিও টিউটোরিয়াল স্টাডি করেছি,গত কয়েক বছরে এইভাবে আমি কিছু কিছু শিখেছি৷অস্ট্রেলিয়া,লন্ডন,আমেরিকা এবং সিঙ্গাপুরের কয়েকজন মেন্টরের সহযোগিতায় অনলাইনভিত্তিক স্টাডি করার সুযোগটুকু আমি পেয়েছিলাম৷সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে একটু একটু করে ফরেক্স মার্কেটে শেখার চেষ্টা করেছি৷তাছাড়া আমি আমার আশপাশের দশ জন মানুষের মত এত ট্যালেন্ট,বুদ্ধিমান,চতুর-চালাক মানুষ নই৷তাই আমার বুদ্ধির অভাবে শিখতে অনেক সময় লেগেছে,৬ টা বছর চলে গেছে,অনেক কষ্ট করতে হয়েছে৷
2#  সহজ,স্বাভাবিক,গতানুগতিক বিষয়গুলো আমি বুঝতে পারিনা,সহজ কথাগুলো আমার কাছে এলোমেলো মনে হয়,জটিল মনে হয়,ফরেক্স ট্রেডের প্রত্যেকটি কৌশল,প্রত্যেকটি লাইন,প্রত্যেকটি শব্দ,প্রত্যেকটি অক্ষর আমার কাছে অত্যন্ত জটিল এবং দুর্বোধ্য মনে হতো৷বারবার ফরেক্স ছেড়ে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছি৷কিন্তু কাজ নাই তো,বেকার বসে থাকার চাইতে না হয় একটু ঘাটাঘাটি করলাম,সময়টাতো ভালো ভাবে কাটাতে হবে,সুস্হ থাকার জন্য অবশ্যই কর্মময় থাকা জরুরী- তাই না ? সেটা ভেবেই ফরেক্স মার্কেটে এক লাইন দুই লাইন করে ৬ বছর লম্বা সময় দিয়ে শিখে শিখে এই পর্যন্ত এসেছি৷
Image may contain: one or more people and people sitting
3#  এখন আফসোস করছি আর অত্যন্ত গভীরভাবে উপলব্ধি করছি- “ফরেক্স ট্রেড অত্যন্ত চমৎকার একটি সর্বাধুনিক স্মার্ট ব্যবসা,কিন্তু এই ব্যবসা করতে হলে ভালো মেন্টরের কোনো বিকল্প নাই”৷একজন প্রকৃত দক্ষ অভিজ্ঞ ও আন্তরিক মেন্টর একজন নবীন ফরেক্স শিক্ষার্থী ট্রেডারকে সত্যিকার ভাবে গড়ে তুলতে পারেন- এটা আমি এখন মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি৷কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য সেরকম মেন্টর হাতের কাছে কোথাও পাই নাই যিনি আমাকে হাতে কলমে দীক্ষা দিবেন৷আর যেসব বহুদূরের মেন্টরকে আমি অনলাইনে পেয়েছি তারা আমাকে কিছু কিছু সময় দিয়েছে৷সেজন্য আমি তাদের কাছে চির কৃতজ্ঞ৷আসলে ভালো মেন্টর ছাড়া শুধুমাত্র অনলাইন থেকে ফরেক্স ট্রেড এ টু জেড পরিষ্কারভাবে শেখা সম্ভব হয় না৷কারণ থিউরিটিক্যাল মূখস্হ শিক্ষা এক বিষয় আর প্র্যাকটিক্যালি হাতে-কলমে দীক্ষা সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়৷ অনেকেই লেখাপড়া করি বিভিন্ন বিষয়ের উপর,যেমন- ডাক্তারী, ইঞ্জিনিয়ারিং,ওকালতি,পাইলটিং এবং লেখাপড়া ছাড়াও জেলে,তাতী,কামার,কুমার,কৃষি... ইত্যাদি যেকোনো পেশায় নিয়োজিত হই না কেন শুধুমাত্র পুঁথিগত বিদ্যা বা থিউরিটিক্যাল মূখস্হ বিদ্যা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব নয়৷এই জন্য চাই বাস্তব প্রশিক্ষণ অর্থাৎ প্রাক্টিক্যালে হাতে-কলমে কাজ করে অভিজ্ঞতা-দক্ষতা অর্জন করা৷আর ফরেক্স মার্কেটে হাতে কলমে ধাপে-ধাপে প্রশিক্ষণ দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাবেন একমাত্র একজন অভিজ্ঞ,সৎ,আন্তরিক ভালো মেন্টর৷ ফরেক্স ব্যাবসা আয়ত্ব করার জন্য উপযুক্ত মেন্টরকে অবশ্যই সর্বময় গুরুত্ব দিতে হবে৷আর প্রথমেই মেন্টরকে তার প্রয়োজনীয় মূল্য পরিশোধ করতে হবে৷একজন ভালো মানের মেন্টর হচ্ছেন ফরেক্স মার্কেটে আয় রোজগার করার জন্য সঠিক পথপ্রদর্শক৷অতএব নিজের প্রয়োজনে একদিকে মেন্টরকে যেমন ভক্তি সম্মান প্রদর্শন করতে হবে ঠিক তেমনি ভাবে তার উপযুক্ত মূল্যও যথাযথভাবে পরিশোধ করতে হবে,মেন্টর বলে কথা।”ভালো মেন্টর কি জিনিস”- সেটা কয়েক লক্ষ টাকা ফরেক্স মার্কেটে লস করার পর এবং ৬ টা বছর কষ্টের শেষে আমি মূর্খ এখন বুঝতে পেরেছি,হাড়ে হাড়ে বুঝতেছি।

live account: click
help: 01920380302

Friday, September 20, 2019

সহজ ট্রেডিং স্ট্রাটেজিঃ নতুনদের জন্য। 2019

 একটি সহজ ট্রেডিং স্ট্রাটেজিঃ নতুনদের জন্য।

প্রথমেই আপনার ধৈর্য্যের প্রমাণ দিবেন লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার মাধ্যমে। কারন ফরেক্স করতে ধৈর্য্যের কোন বিকল্প নেই। আসুন একটি খুবই সিম্পল ট্রেডিং স্ট্রাটেজী শিখুন। বিশেষতঃ যারা একেবারে নতুন, বা যারা একটা সহজ ট্রেডিং সিস্টেম খুঁজছেন তাদের জন্য এই পোস্ট।এই সিস্টেমটি আমার নিজের দ্বারা নির্ধারিত+পরিক্ষিত ও এখনও চর্চাকৃত।

বি;দ্রঃ যারা দৈনিক ৫-১০ টি করে ট্রেড ওপেন না করলে শান্তি পান না, মাসের বা দুই/তিন মাসে ব্যালান্স ডাবল না করতে পারলে শান্তি পাননা, তারা এই পোস্ট পড়বেন না। তাদের জন্য এই পোস্ট না। যারা কর্পোরেট ট্রেডিং সিস্টেমে ট্রেড করতে আগ্রহী এবং সত্যিকারের ব্যবসায়ি হিসেবেই ফরেক্স এ ট্রেড করে মাসে ৭-৮% প্রফিট করতে চান নিয়মিতভাবে, তাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট।

তাহলে কথা আর না বাড়িয়ে চলুন শিখে নেওয়া যাকঃ

👉 পেয়ারঃ GBPUSD

👉 টাইমফ্রেমঃ ৪ ঘন্টা

👉 প্রফিট রেশিওঃ প্রতি ট্রেডে লসের চেয়ে ৩ গুন বেশি প্রফিট। রেশিও- একঃতিন।

👉 প্রফিট টার্গেটঃ বছরে ১০০০+ পিপ্স মোটামুটি নিশ্চিত প্রফিট।

👉 মুভিং এভারেজঃ sma 21

👉 সিগনালঃ প্রতি সপ্তাহে ১ টি করে(সম্ভাব্য)

👉 ব্রোকারঃ যে কোন ভাল ব্রোকার। তবে বেস্ট সাপোর্ট এর জন্য আমাকে জানাতে পারেন কারন ব্রোকারভেদে ক্যান্ডেল এর ওপেন ও ক্লোজ এর প্রাইস ভিন্ন ভিন্ন হয় ৪ ঘন্টার টাইমফ্রেমে ব্রোকারের ক্যান্ডেল চার্ট ওপেনিং টাইমের ভিন্নতার জন্য।

👉 সিস্টেমঃ ফ্রেশ চার্ট ব্যবহার করবেন। কোন হাজিবাজি ইন্ডিকেটর নেবার দরকার নেই। এবার ডিফল্ট ইন্ডিকেটর থেকে হালকাভাবে ট্রেন্ড বোঝার জন্য সিম্পল মুভিং এভারেজ সিলেক্ট করে তার লেভেল ২১ সেট করে নিন।

এবার সাপ্তাহিক বিরতির পর যখন মার্কেট ওপেন হবে, প্রথম ৪ ঘন্টা পর যে ক্যান্ডেল তৈরি হবে h4 টাইমফ্রেমে, সেই ক্যান্ডেলের প্রতি গুরুত্ব দিন ভাল করে। সেই ক্যান্ডেলটির ওপেন ও ক্লোজ হওয়া প্রাইস বের করে ক্যান্ডেলটির উপরে ও নিচের লেভেল চিহ্নিত করুন। নিচের ছবিতে লক্ষ্য করলে আরও পরিস্কার হবেন বিষয়টা।

এবার লক্ষ্য করুন, সেই ক্যান্ডেলটি মুভিং এভারেজের উপরে আছে নাকি নিচে আছে। যদি উপরে থাকে তবে মোটামুটিভাবে বলা যায় যে মার্কেট আপট্রেন্ড অবস্থায় আছে। সুতরাং সেক্ষেত্রে সেই ক্যান্ডেলের উপরের লেভেল হতে ৫ পিপ্স উপরে পেন্ডিং বাই অর্ডার ওপেন করবেন। অথবা অপেক্ষায় থাকবেন যে, কখন মার্কেট সেই ক্যান্ডেলের উপরের লেভেলের ৫ পিপ্স উপরের প্রাইসকে ক্রস করে ফেলে। সেই মুহুর্তেই বাই অর্ডার ওপেন করুন। এখন প্রথমেই স্টপ লস বের করুন। স্টপ লস হবে সেই ক্যান্ডেলের নিচের লেভেল হতে ৫ পিপ্স নিচে। এবার টেক প্রফিট দেবার পালা। স্টপ লস যত পিপ্স দিয়েছেন, তার ৩ গুন পিপ্স টেক প্রফিট হিসেবে সেট করে নিন। ব্যস, এবার গোটা সপ্তাহের জন্য এই ট্রেডকে ভুলে যান।

ঠিক একইভাবে সেই ক্যান্ডেল যদি মুভিং এভারেজের নিচে থাকে তবে বুঝতে হবে মার্কেট মোটামুটি ডাউনট্রেন্ড অবস্থায় আছে। সেক্ষেত্রে সেল ট্রেড ওপেন করার জন্য প্রস্তত হোন। ক্যান্ডেলের নিচের লেভেল হতে আরও ৫ পিপ্স নিচে মার্কেট গেলে তবে সেল ট্রেড ওপেন করে ফেলুন। ক্যান্ডেলটির উপরের লেভেল হতে ৫ পিপ্স উপরে স্টপ লস সেট করে নিন।আর স্টপ লসের ৩ গুন পিপ্স হিসেব করে বের করে টেক প্রফিট হিসেবে সেট করে দিন। এবার গোটা সপ্তাহের জন্য ভুলে যান ট্রেডের কথা।

🌿 আরও পরিস্কার বোঝার জন্য দুটি ছবি এটাচ করে দিলাম লাইভ মার্কেট থেকে নিয়ে। ভালভাবে দেখে নিবেন, তাহলে পরিস্কার বুঝতে পারবেন এই স্ট্রাটেজী সম্পর্কে।

🌿 অনেকে বলবেন, বছরে ১০০০+ পিপ্স??? এতো কম!!! আমি বলব, জ্বি দাদা, এটাই ব্যবসা। আপনি কর্পোরেট ব্যবসায়ী হবেন নাকি খুচরা ব্যবসায়ী হবেন নিজেই ঠিক করে নিন। কর্পরেট ব্যবসায়ী মাসে ৩-৪ টা সেল করে যা প্রফিট করে, খুচরা ব্যবসায়ীরা দৈনিক ৩০-৪০ তা সেল করেও তার কাছাকাছি প্রফিট করতে পারে না। এবার আপনি ঠিক করে নেবেন যে, আপনি কোন ক্যাটাগরীর ট্রেডার হবে।

আপনার ব্যালান্স অনুযায়ী প্রতি ১০০০ ডলারে যদি ০.১০ লট সাইজ ব্যবহার করেন, তবে বছরে ১০০০+ ডলার প্রফিট করবেন আপনি। সেই হিসেবে ৮৪ ডলারের মত প্রফিট পাবেন প্রতি মাসে, নিশ্চিন্তে ও চিন্তামুক্ত থেকে।

এবার আপনি আপনার সক্ষমতার উপর ভিত্তি করে শুরু করুন আপনার কর্পোরেট ট্রেডিং।

সরাসরি আমাদের সাপোর্ট পেতে ও আপনার ট্রেডকে সত্যিকারের প্রফিটেবল করতে আমাদের জানাতে পারেন।সবার জন্য শুভকামনা রইল।

ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে।
Mohon bosak

No photo description available.

No photo description available.

Forex Demo নিয়ে যতো অবহেলার কথা বলা হয় নতুনদের

Demo নিয়ে যতো অবহেলার কথা বলা হয় নতুনদের
যেমন-

১/ডেমো করে লাভ নাই সরাসরি রিয়েল করা ভাল।

২/ডেমোতে হিরো কিন্ত রিয়েলে জিরো

৩/ডেমোর সাথে রিয়েলর কেনো মিল নেই।

৪/ডেমো এক মাস করলেই চলে।

৫/এক বছর ডেমো করে পাগলে, তোর আর রিয়েল করা লাগবে না।

৬/ডেমোতে যে প্রফিট হয় তা সিস্টেম করে উঠানো যায়।

৭/আমি যার কাছে forex শিখি তার কাছে আসলে ডেমো করা লাগে না।

৮/ডেমো করলে মনে কোনো ডর লাগে না, সরাসরি রিয়েল কর, তা হলে বুঝবি forex কারে কয়!

৯/ডেমোর ডাটা কোনো কাজে লাগে না, ভূয়া ইমেইল দে আর পাসওয়ার্ড মনে রাখার দরকার নাই।

১০/ডেমো এতো বেক টেস্ট না করে রিয়েল একবার করলেই ভাল বুঝা যায়।

কিন্তু দুনিয়ার সব broker বলছে, ডেমো করো। যে কোনো মেন্টর বলছে ডেমো করো।

সত্য হলো আপনি কিছু না যেনে আপনার মেন্টর কে ডলার দিলেন সরাসরি রিয়েল একাউনট খোলতে তারপর দেখা গেল লস তখন না হলো শিখা না পেলেন ডলার।

ডেমো কতো দিন করবেন তা তো আপনার অভারঅল সফলতার উপর নির্ভর করে যদি আপনি এক বছর ডেমো করার পর কোনো আত্মাবিশ্বাস না পান তবে চলবে better কোনো strategy বা style.

পৃথিবীর বড় বড় trader রা কোনো নতুন style যাচাই করার জন্য তারা প্রথমে ডেমোতে যায়।

তাই নতুনদের কেউ ডেমোর বিষয়ে অবহেলিত না করে একটা সত্য বলেন।
ডেমোতে গুরুত্ব দিতে।
Forex live: click
Stander link: Click code: HBZJA

Monday, September 16, 2019

সোয়াপ নিয়ে অনেক মন্তব্য forex

সোয়াপ নিয়ে অনেক মন্তব্য আসছে, তার প্রেক্ষিতে-
কোন ব্যাংক কি ইন্টারেস্ট ছাড়া লেনদেন করে?
উত্তর হবেঃ না।
কোন ফাইন্যান্সিয়াল এজেন্সী কি ইন্টারেস্ট ছাড়া অর্থ লগ্নি করে?
এরও উত্তর হবে না।
তাহলে ফরেক্স মার্কেটে সোয়াপ বা ইন্টারেস্ট যাই বলেন না কেন। এটা ফ্রি কিভাবে দেয় ব্রোকার?
ফরেক্স মার্কেটে যে বিভিন্ন ব্যাংক বা ফিন্যান্সিয়াল এজেন্সীগুলোই অর্থ লগ্নি করে থাকে। আর ব্রোকারের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয় ট্রেডারদের ট্রেডসমুহ তাদের ফান্ডে ফরওয়ার্ড করিয়ে দিতে।
আপনার কি মনে হয় এখানে তারা লেনদেন ইন্টারেস্ট ছাড়াই সম্পন্ন করবে বলে চুক্তি করে???
এখানে উত্তর হচ্ছেঃ কখনোই নয়। কোন ব্যাংকই ইন্টারেস্ট বিহীন লেনদেন করে না।
তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে ব্রোকার কিভাবে সোয়াপ ফ্রী একাউন্ট দেয়?
এর উত্তর হচ্ছেঃ রিয়েল ইসিএন একাউন্ট কখনোই সোয়াপ ফ্রী হয় না। আগেও বলেছি এই ব্যাপারে। কারন ব্রোকারের সাথে লিকুইফিটি প্রোভাইডারের চুক্তিতেই ইন্টারেস্ট এর কথা উল্লেখ থাকে বাধ্যতামূলকভাবেই।
তাহলে যেগুলো সোয়াপ ফ্রী একাউন্ট দেওয়া হচ্ছে সেগুলোর ব্যাপার কি?
এখানে তিনটা ব্যাপারের যে কোন একটি থাকে।
১) যদি ব্রোকার মার্কেট মেকার হয়, আর ট্রেডারদের ট্রেডগুলো কোন লিকুইডিটি প্রোভাইডারের ফান্ডে ফরওয়ার্ড না করে নিজেদের নিজস্ব ফান্ডে ফরওয়ার্ড করে থাকে। তাহলে এখানে কোন চুক্তির ব্যাপার থাকে না। ইন্টারেস্ট এর ব্যাপারও থাকে না। সেক্ষেত্রে এটি সম্ভব।
২) যদি ব্রোকার ইসিএন টাইপের হয়, আর আপনাকে সোয়াপ ফ্রী সুবিধা দেয়। তবুও আপনি নিশ্চিত থাকবেন যে আপনি ইসিএন ব্রোকারের রিয়েল ইসিএন একাউন্টে ট্রেড করছেন না।
আপনি ট্রেড করছেন সেই ব্রোকারের নিজস্ব প্রমোশনের জন্য ব্যবহৃত সেকেন্ড অপশন মার্কেট মেকার একাউন্টে। যে সেকেন্ড অপশন ব্যবহার করে তারা ইসিএন এর নাম ব্যবহার করে তারা বিভিন্ন বোনাস অফার করে থাকে, সোয়াপ ফ্রি অফার করে থাকে। তাহলেও এটি সম্ভব।
৩) যদি ব্রোকার আপনাকে সোয়াপ ফ্রি একাউন্ট দেখিয়ে অন্য দিক দিয়ে এই চার্জ কেটে নিয়ে থাকে। এটি কোন কমিশন বা স্প্রেড এর সাথেই কেটে রাখতে পারে। যা আপনার চোখে পড়ছে না একেবারেই।
যেমনটি যিরোও স্প্রেড একাউন্টে আলাদা কমিশন কেটে রাখে বিভিন্ন ব্রোকার।
পরিশেষে যা বলার, আপনি হয় রিস্কযুক্ত একাউন্টে ট্রেড করবেন অথবা রিয়েল ইসিএন একাউন্টে ট্রেড করবেন।
তবে আপনার প্রকাশ্যে বা অপ্রকাশ্যে যেভাবেই হোক, সোয়াপ আপনাকে দিতেই হবে।
আর তা সোয়াপ হিসেবেই দেন বা কমিশন বা স্প্রেডের সাথেই দেন। আর এটিই বাস্তবতা।
এবার সিদ্ধান্ত আপনার। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। অনেক ভাল থাকুন সবাই।
live account click

No photo description available.

Wednesday, August 21, 2019

কাশ্মীর ইস্যুতে এবার মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিলেন ট্রাম্প

কাশ্মীর ইস্যুতে প্রয়োজনে মধ্যস্থতা করতে চান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের কাছে এমন ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন ট্রাম্প। শিগগিরই তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে আবারও কাশ্মীর ইস্যুতে কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন। ট্রাম্প বলেন, ‘ভৌগোলিকভাবে কাশ্মীরের অবস্থান খুব জটিল। সেখানে হিন্দু, মুসলিম সবাই বসবাস করে। আমি বলব না যে তারা এখন একসঙ্গে খুব ভালো আছে।’ বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য দেওয়া হয়েছে।

এর আগে কাশ্মীর ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তানকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছিল আমেরিকা। একই বিষয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে টেলিফোনও করেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। টেলিফোনে জম্মু ও কাশ্মীর পরিস্থিতি নিয়ে ‘নমনীয় ভাষা’ ব্যবহার করতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে পরামর্শ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা কমাতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে যুক্তরাষ্ট্রের তরফ থেকে বলা হয়। এক সপ্তাহেরও কম সময়ের মধ্যে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ইমরান খানকে ফোন করেন ট্রাম্প। সোমবার ট্রাম্পের এ ফোনালাপের কথা জানিয়েছে এনডিটিভি।
Delight

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপের আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও ফোনালাপ হয় ট্রাম্পের। প্রায় ৩০ মিনিট স্থায়ী সে কথোপকথনে পাকিস্তানি নেতাদের ‘চরম বাগ্‌বিতণ্ডা এবং ভারতবিরোধী সহিংসতায় উসকানি দেওয়ার’ বিষয়টি উত্থাপন করেন মোদি।

হোয়াইট হাউস বলছে, ফোনালাপের সময় ট্রাম্প জম্মু ও কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা কমাতে ইমরানকে নমনীয় ভাষা ব্যবহার করতে বলেছেন। ট্রাম্প উভয় পক্ষকেই সংযত হতে আহ্বান জানিয়েছেন।

ট্রাম্প ও ইমরান খান উভয়েই যুক্তরাষ্ট্র-পাকিস্তান অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সহযোগিতা জোরদার করার লক্ষ্যে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন বলেও জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।

ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় (পিএমও) এক বিবৃতিতে বলেছে, ট্রাম্পের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপচারিতায় মোদি সন্ত্রাস ও সহিংসতামুক্ত পরিবেশ তৈরি এবং আন্তসীমান্ত সন্ত্রাসবাদ রোধের গুরুত্ব তুলে ধরেন। বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই পরিস্থিতিতে ভারতবিরোধী সহিংস বক্তব্য এবং উসকানি আঞ্চলিক শান্তির জন্য কল্যাণকর নয়।

৫ আগস্ট ভারতের বর্তমান বিজেপিশাসিত কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু ও কাশ্মীরকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করে দ্বিখণ্ডিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। রাজ্যটিকে দ্বিখণ্ডিত করে জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ নামে দুটি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল সৃষ্টির সিদ্ধান্ত হয়। এ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ভারতীয় হাইকমিশনারকে বহিষ্কার করে পাকিস্তান। নয়াদিল্লির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক হ্রাস করার সিদ্ধান্ত জানায় তারা। ভারত অবশ্য জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার পদক্ষেপকে একটি অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে বিবেচনা করছে। তাদের পক্ষ থেকে পাকিস্তানকে ‘বাস্তবতা মেনে নেওয়ার’ পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

হোয়াইট হাউসের প্রধান উপপ্রেস সচিব হোগান গিডলি বলেছেন, ট্রাম্প প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে আঞ্চলিক উন্নয়ন এবং মার্কিন-ভারত কৌশলগত অংশীদারত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন। গিডলি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র-ভারত অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে থাকবে।

laptop change network sharing

laptop change network sharing

গল্প - শ্বশুরের বাসা নিয়ে লেখা অসাধারন একটা গল্প 2019

গল্প - শ্বশুরের বাসা।
লেখা - তামিম আহমেদ হিমু ( মুরুব্বি )
.
" তামিম ভাইয়া শুনো না। একটা কথা ছিল। " এই কথা বলে অতিথি দৌড় দিয়ে আসতে লাগল। আমি দাঁড়িয়ে তাকলাম।
হাঁপাতে হাঁপাতে বলল " বাবা রে বাবা খরগোশের মতো দৌড়াচ্ছ। আমার ডাক কি তোমার কানে যায় না? নাকি না শুনার ভাণ করে হাঁটতে লাগলে? আমাদের একটা কাজ করে দিবে? "
আমি একটু নরম গলায় বললাম " চাচা কোথায়? "
মেয়েটা হাত টা নাচিয়ে নাচিয়ে বলল " বাবা তো ডুবাই চলে গেছেন। "
" ও তো নিজে বাজার করতে পারো না? "
মেয়েটা মুখ কালো করে বলল " তামিম ভাইয়া কি যে বলো না? মেয়ে হয়ে আমি বাজার করতে যাব কেন? মেয়েরা ঘরের মধ্যে তাকা কিন্তু খুব ভালো। "
আমিও বললাম " ঠিক কথা। এবার কি দিতে চাও দেও। "
মেয়েটা বাজারের লিস্ট দিল। লাস্ট কথা ছিল " ভাইয়া আমার মোবাইলে ২০ টাকা দিও। " তারপর চলে যেতে চাইল। আমি পনপন করে বললাম " নাম্বার কে দিবে শুনি? "
মেয়েটা অবাক চোখে তাকিয়ে বলে " তোমাকে কত দিন নাম্বার দিয়েছি তা কি মনে আছে? আমার নাম্বার টা তোমার কাছে রাখলে এমন কি ক্ষতি হয় শুনি?Delight
আমি বললাম " নাই বলে নাই। নাম্বার কি দিবে? না আমি চলে যাব। "
রাগের মাথায় বলল " নেন নাম্বার। " তারপর মুখ ভেংচি দিয়ে চলে গেল।
.
আসরের আযান পড়তেই নামাজ পড়তে গেলাম। নামাজ পড়লে মনের ভিতর অনেক শান্তি আসে। নামাজ পড়ে বাজারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলাম। বাজারে যাওয়ার পর একটা হাতি দেখতে পেলাম। আমি একটুও অবাক হয় নি। কিন্তু বাজারের মানুষজন সবাই " আ " করে তাকিয়ে তাকল। রাতের বেলা অতিথি বলে ডাক দিতেই চাচি দরজা খুললেন। তামিম সব বাজার করে এনেছ ? "
" জ্বী চাচি সব বাজার করে আনছি। " এই কথা বলে আমি আমার রুমে চলে আসলাম। অতিথির পরিবার আমার আপন কেউ না। তারা যে ফ্ল্যাটে থাকে আমিও সেখানে তাকি। ৩ বছর ধরে সেখানে তাকি। অতিথি আমাকে বড় ভাইয়ের চোখে দেখে না। আমাকে কত বার ভালবাসার কথা বলছে সেটা ৩ বছরে খাতা কলমে হিসাব করে বলতে হবে।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠতে দেরী হয়। ফজরের নামাজ পড়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ি। উঠতে নয়টা ভেজে গেল। দরজায় শুধু কলিংবেল। আমি বিরক্ত হয়ে বললাম " দরজা টা ভাঙ্গিস না। আমি আসতাছি। "
চোখে অনেক ঘুম তবুও দরজার ধারে গিয়ে আবার দরজায় মাথা লাগিয়ে ঘুমাতে চেষ্টা করলাম। কিন্তু একসাথে বিশ টা বেল দিল। এরপর আর সহ্য করে তাকতে পারি নি। দরজা খুলতেই বলল " মানুষ যে এতো অলস হয় তোমাকে না দেখলে জানতে পারতাম না। "
" কিসের জন্য এসেছ? "
" তোমার জন্য মা তরকারী পাঠিয়েছেন। " একটা বাটি আমার হাতে দিয়ে চলে গেল।
.
" কি তামিম ভাই আজকাল তো আপনাকে পাওয়া ঐ যায় না কোথায় তাকেন? অফিসের কাজ বুঝি খুব বেশি? এতো টুকু কথা বলে পাশের রুমের ভাবি দরজা লাগিয়ে আমার কাছে আসলেন। আমি হেসে হেসে বললাম " কাজ তো। কাজের জন্য মন টা ভালো থাকে না। চুপচাপ তাকতে ভালো লাগে। আপনি কোথাও বের হবেন বুঝি? "
ভাবি হাতে ব্যাগ দেখিয়ে বললেন " বাজার করতে যাব। " এই কথা বলে দাঁড়িয়ে তাকলেন।
মহাবিপদে পড়লাম। আমি যদি বিদায় না নিয়ে চলে যাই তাইলে আমার সাথে বসে সারা সকাল গল্প করতে ভাবি রাজি তাই বললাম " ভাবি অফিসের টাইম হয়ে গেছে আমি বরং যাই। "
পাশের রুম থেকে অতিথি রাগের মাথায় বেল দিতে দিতে দরজা টা প্রায় ভেঙ্গে দিতে লাগল।
আজ যদি বাবা এখানে তাকতেন তাইলে ভাবির মাথায় একটা থাপ্পড় দিয়ে বলতেন " বেয়াদব মেয়ে। মেয়ে হয়ে বাজার করতে যাবি কেন? বাজারে যাওয়া ঠিক না? লোকজন অনেক অনেক খারাপ কথা বলবে। তাইলে পুরুষ মানুষ কিসের জন্য? " এসব কথা বলে ভাবি কে বকাবকি করতেন। বাবা মেয়েদের কে বাজারে যাওয়া একদম পছন্দ করেন না। আমাদের বাজার টা খুব বড়ও না ছোটও না এক রকম মোটামুটি বড় আছে। আমাদের বাজারে পাশে একটা বড় পর্যটক এলাকা আছে। বাজার থেকে দূরে মাত্র ৩ কি.মি.। বড়লোক পরিবার এখানে ভ্রমণ করতে এসে এখানে রাতে থাকে। সেটা বড় কথা না। ভ্রমণ করতে এসে এখানে তাকবেই। সব থেকে খারাপ কথা হলো চায়না মেয়েরা ছোট ছোট গেঞ্জি আর ছোট ছোট প্যান্ট পড়ে বাজারে ঘুরাঘুরি করত। এরপর বাবা বাজারে মিটিং করে চায়না মেয়েদের বাজারে আসা যাওয়া নিষেধ করে দেন। বাবা ছিলেন খুব রাগি।
.
লিফটে উঠতে যাব। অতিথি ডাক দিয়ে বলল " সিরি দিয়ে উঠো। তোমার সাথে কথা আছে। " আমার হাতে ল্যাপটপ।
আমি মিনমিন করে বললাম " কি এক মেয়েরে। বাবা যদি পাইতেন তাইলে সারাদিন কান ধরিয়ে রাখতেন। যেখানে পায় সেখানে ডাক দিয়ে বলে " দাঁড়ান। "
আমি বললাম " কিসের জন্য দাঁড়াব? "
কাছে এসে বলল " আমি বললে দাঁড়ানোর সময় নাই কিন্তু পাশের রুমের ভাবি বললে সারাদিন দাঁড়িয়ে কথা বলতে ভালো লাগে। এতো কিসের কথা তোমাদের মধ্যে শুনি যে এক দুই ঘন্টায়ও তোমাদের কথা শেষ হয় না। রোমান্টিক কথা চলে বুঝি। "
এমনিতেই রাগে হাত পা চটরপটর করের তারপর মেয়েটার এতো আজেবাজে কথা রাগের মাত্রা আর বেশি করে দিল। কিন্তু কি করব বাবা বলছেন ধৈর্য্য তাকতে হবে। রাগের মাথায় ৩ -৪ টা খারাপ কথা বললে পরে নিজের কাছেই খারাপ লাগবে। তাই চুপ করে তাকলাম। চুপ করে আছি বলে অতিথি মিনমিন করে বলল " এখন ভাজা মাছ টাও উল্টিয়ে খেতে পারে না। "
এই মেয়ের সাথে কথায় পারব না। যদি এক কথা বলি তাইলে দশ কথা বলবে। ক বললে কলকাতা বুঝে। ল্যাপটপের ব্যাগ টা অতিথির হাতে দিয়ে বললাম " চুপ করে হাঁটতে তাকো। "
আমার দিকে চোখ টা ত্যাড়া করে তাকিয়ে আছে। মনে হচ্ছে আমাকে খেয়ে ফেলবে।
.
রুম টা ভালো করে পরিষ্কার করলাম। বাবা আসবেন। বাবা অগোছালো রুম একদম সহ্য করতে পারেন না।
বিকালে বাবাকে আনতে সায়দাবাদ তে গেলাম। বাবা আমাকে দেখেই আমাকে জড়িয়ে ধরলেন। ফ্ল্যাটের কাছে আসতেই অতিথি দৌড় দিয়ে বাবা কে সালাম করল। বাবা অতিথি কে খুব পছন্দ করেন। বাবা অতিথি কে বললেন " মা তুমি তো অনেক বড় হয়ে গেছো? "
অতিথি আমার দিকে চেয়ে বলে " কিন্তু মানুষের চোখে তো আমি বড় না। "
আমাকে খুঁচা দিতে লাগল। আমি বুঝতে পারছি।
সকালবেলা ভাবি ডাক দিয়ে বললেন " তামিম ভাই তোমাকে তো এখন খুঁজে ঐ পাওয়া যায় না। কোথায় থাকো? "
পিছনে বাবা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সব কথা শুনলেন। ভাবি কে একদম সহ্য করতে পারেন না। বাবা আমাকে ডাক দিয়ে ভিতরে আনলেন। ও মা। অতিথিও আমার রুমের ভিতর।
" তোর এই মহিলার সাথে কিসের এতো কথা রে? সারাদিন তুই নাকি এই মহিলার সাথে কথা বলিস? "
অতিথিও কুটনি বুড়ির মতো অবাক হয়ে শুনতাছে। বাবার সামনে মেয়েটাকে কিছু বলতে পারি না। চুপচাপ হয়ে বললাম " বাবা উনি তো আমার ভাবি হয়। ভাবির সাথে কিসের এতো কথা তাকতে পারে? "
বাবাও বললেন " ঠিক। আমিও তাই বললাম। কিন্তু অতিথি বলল " তুই নাকি ফিসফিস করে কি বলিস? "
মেয়েটা আমার বারো টা বাজিয়ে দিবে। রাগের মাথায় বললাম " আমার রুম থেকে বের হয়ে যাও। কোনো দিন আমার রুমের ভিতরে আসবে না। দিন দিন মাথার উপর উঠে যাচ্ছ। "
একটা গামছা নিয়ে ফ্রেশ হতে চলে গেলাম।
.
" বুম বুম তামিম ভাইয়া। " এই কথা টা বাচ্চা ছেলে বলল। খুব রাগ উঠছিল। আমি কত বড় একটা ছেলে। আমাকে কোথায় সালাম করবে তা না করে আমাকে এসব আজেবাজে কথা বলছে। বাচ্চা ছেলে টা কে একটা ডাক দিলাম। কাছে আসতে চায় নি। আমি নিজে তার কাছে গিয়ে কানের মধ্যে ধরে একটা থাপ্পড় দিলাম। কত বড় বেয়াদব একটা ছেলে। ছেলে টা ভ্যাএএএএ করে কান্না করে দেয়। অতিথি দরজা টা ফাঁক করে দেখল কে কান্না করতাছে। আমাকে দেখেই সাপের মতো ফুসফুস করে কাছে এসে বলে " এতো বড় একটা ছেলে হয়ে বাচ্চা ছেলে কে মারতে লজ্জা হলো না? লজ্জা হবে কি করে। যে মানুষ টা ভালোবাসা বুঝে না তার আবার লজ্জা হবে। "
অতিথি বাচ্চা ছেলেটাকে নিয়ে চলে গেল। এখন বুঝতে পারছি এই ছেলেটা মনে হয় অতিথিদের বাসায় বেড়াতে এসেছে।
সকালবেলা কলিংবেল। দরজা খুলে দেখি মা আসছেন। আমি কিছু সময়ের জন্য বোকা হয়ে গেলাম। মা কে বললাম " মা তুমি এতো সকাল কিভাবে আসলে আমাকে একটা কল দিলে না কেন? তাইলে আমি তো তোমাকে নিয়ে আসতাম। "
মামা হেসে হেসে বললেন " বউমা আমাকে স্টেশন থেকে বাসায় নিয়ে আসল। চিন্তা করিস কেন? "
চোখ মোটা করে বললাম " বউমা আসল কোথায় থেকে মা? "
মা - বাবার সাথে আমি পারব না। মা-বাবার যুক্তি অনেক মারাত্মক। তারা যা করে তা যুক্তির মাধ্যমে করে। মা - বাবার মধ্যে কোনো সময় ঝগড়া দেখি নি। মা হাজার ভুল করলেও বাবা কিছু বলেন না। বাবা বরং বলেন " ভুল হলেই মানুষ শিখতে পারবে। ভুল না হলে শিখবে কোথায় থেকে? "
মা কে খুব ভালোবাসেন। মায়ের চোখে পানি দেখলে বাবা ভাবেন মা কান্না টা বাবার জন্য এসেছে।
মা ভিতরে এসে বললেন " তোর বাবা কোথায়? "
আমি ব্যাগ টা আনতে আনতে বললাম " বাবা ঘুমাচ্ছেন। "
.
দুপুরে কাজী এসে আমার রুমে বসে তাকল। আমি ঘুমাচ্ছিলাম। মা এসে বললেন " চল। অতিথিদের বাসায় এখন তোর বিয়ে। অতিথি তৈরি হয়ে বসে আসে। মেয়েটা কত সুন্দর করে সাজগোজ করে কন্যা সেজে বসে আছে। "
আমি পাঞ্জাবি পড়ছি আর ভাবছি। হঠাৎ বিয়ে ভাবতেই বুকের ভিতর কেঁপে উঠে।
এখন বুঝতে পারলাম। অতিথিদের বাসায় কেন এতো মেহমান আসলেন। শেষ পর্যন্ত মেয়েটা আমাকে বিয়ে করেই ছাড়ল। সত্য প্রেম কোনো দিন হারিয়ে যায় না।
.
বিয়ের আজ ৪ মাস হয়ে গেল। কিন্তু আমার রুমে ৪ দিনও থাকে নি। রাগ করলেই বাপের বাসায় চলে যায়। সেখানে গিয়ে ১০ - ১৩ দিন আরাম করে থাকে তারপর আবার রাগ ভাঙ্গিয়ে নিয়ে আসি। কি ঝামেলা। মেয়েদের একটাই সমস্যা বাপের বাসা কাছে তাকলেই আসতেও সময় লাগে না যেতেও সময় লাগে না।
আজও ঝগড়া। আমি বললাম " মশারি টা দেও তো। "
অতিথি ঘুমাতে ঘুমাতে বলল " তুমি তো দাঁড়িয়ে আছো। তুমি ঐ তো দিতে পারো। "
রাগের মাথায় বললাম " তুমি তোমার বাপের বাসায় চলে যাও। যাও বলছি যাও। "
মেয়েটা রাগ করে এক দৌড়ে চলে গেল।
৫ দিন হয়ে গেল। আমি গিয়ে আনি নি।
মা বাবা আসলেন বিচার করতে। মা - বাবা অনেক বুঝাইলেন। মেয়েদের যদি একটু জেদ না থাকে তাইলে এইটা কিসের মেয়ে। মেয়েদের নাকি একটু জেদ তাকতে হয়। স্বামীর ভালোবাসা পাওয়ার জন্য। স্বামীর ভালোবাসা পরীক্ষা করার জন্য। মা - বাবা আমাকে অনেক দোষ দিতে লাগলেন। আমি নাকি অতিথি কে ভালোবাসি না। আমি ভাবতে লাগলাম সত্যি ঐ আমি অতিথি কে কোনো দিন ভালোবাসার চোখে দেখে নি। ইশ! বড় অন্যায় করছি মেয়েটার উপর। মেয়েটা কিছু চায় না শুধু স্বামীর একটু ভালোবাসা চায়। কোনো দিন বলে নি আমার এই লাগবে সেই লাগবে। আমি সরি বললাম। মা - বাবা হাসি মুখে অতিথি কে আমাদের বাসায় নিয়ে আসলেন।
.
সমাপ্ত
facebook
youtube 

Tuesday, August 20, 2019

আমি উন্মাদ উন্মাতাল 2019

আমি উন্মাদ উন্মাতাল
ফুলকে ভালোবেসেই
তোমাকে ভালোবেসেছিলাম।
সুগন্ধি ভেবে কাটার শত আঘাত সয়েছিলাম।
ফুলে যেমন মধু আছে
তোমাতেও প্রেম আছে।
অনুভবে মগজে মননে তোমাকে
হৃদয় বৃত্তে এঁকেছিলাম।
প্রেমাশে অনুভূতির উঁচু শৃঙ্গে তোমায় জড়িয়েছিলাম।
ভোরের শিশির ভেবে তার সতেজতা অঙ্গে মেখেছিলাম।
আর তুমি ছিলে ছলনার পরিসীমায় নিভৃতে গোপনে নিশির অভিসারে,
স্নিগ্ধ কোমল শরীর সরোবরে তোমার সতর্ক অবস্থান।
পদ্মপানকৌড়ির রূপক অভিসারে তোমার সহাবস্থান।
আক্ষেপের চূড়ান্ত করিডোরে আমার পায়চারি।
বাচাল ছিলেনা, ছিলে হ্রাষভারী
আত্মজ অহঙ্কারী।
বুঝতে পারিনি আপন অহঙ্কার ধুয়ে
বাঁচতে চেয়েছিলাম পরিযায়ী পাখির ঠোঁটে
আমার স্বপ্নের বিলাসী ভবি বসন্ত
কৃষ্ণচূড়া নিয়ে।
কিন্তু ধ্রুবক গোধূলির ধূসরে কখন কোন ফাঁকে তুমি হারিয়ে গেলে।
বাঁচার তাগিদে আজ আমি মরা কঙ্কাল।
চারপাশে ধূধূ মরুভূমি আমি উন্মাদ, উন্মাতাল।

Monday, August 19, 2019

How To avro bangla bijoy typing tutorial 2019 অভ্র দিয়ে কি ভাবে বিজয় লিখ...



avro দিয়ে কি ভাবে বিজয় লিখবেন কেউ ধরতে পারবে না দেখে নিন Delight

Subscribe My channel

আপনারা কোন ধরনের ভিডিও চান কমেন্ট করুন।
আপনার যে কোন অসুবিধা আমাদের গ্রুপে পোষ্ট করুন
Facebook Page:
https://www.facebook.com/helpbangladesh1
Facebook Group:
https://www.facebook.com/groups/helpbangladesh..

Sunday, August 18, 2019

অদ্ভূত প্রতিশোধ আম্মু আমি আইসক্রিম খাবো,কিনে দাও আমাকে

-আম্মু আমি আইসক্রিম খাবো,কিনে দাও আমাকে ,,,
পিচ্চি বাচ্চার এই কথায় আমার মাথায় ঠাডা পরলো।এমনিতেই কয়েকদিন আগে ব্রেকআপ হইলো বয়ফ্রেন্ড এর সাথে এই কষ্টে আজকে মন হালকা করতে পার্কে আসছে তবুও একা এখন এই পিচ্চি মেয়েটা জামা ধরে টেনে বলতেছে ,"আম্মু আইসক্রিম খাবো"।বয়স ৩ বছর এর উপরে হবে না।তবে এই যুগ এর বাচ্চারা ৩ বছর বয়স হলেই ৮০ বছর এর দাদীর মতো কথা বলে ।সে যা ই হোক ভাবলাম তার মা এর সাথে খেলছে হয়তো ভুল এ আমার কাছে এসে পরেছে ।তাই বললাম ,
-তোমার নাম কি মামুনি ? (আমি)
-আমার নাম তো জানো ই আম্মু তুমি ।তাহলে জিঙ্গাসা করতেছো কেনো?(পিচ্চি)
-না মামুনি তোমার ভুল হচ্ছে্ কোথাও,,আমি তোমার আম্মু না।ওই দিকে দেখ তোমার আম্মু হয়তো আছে,,(আমি)
-না তুমি ই আমার আম্মু । (পিচ্চি)
কি মুশকিল ।জীবনে যা একবার প্রেম করেছিলাম ব্রেকআপ হলো কয়েকদিন আগে সেই কষ্ট এখনও কেটে উঠতে পারছি না এর আগেই একটা ঝামেলা হলো এই পার্কে এসে ।ভাবলাম পার্কে খুজলে কেউ না কেউ তো বলবো যে এটা আমার মেয়ে পুরো বিকেল হয়ে গেলো কেউ বললো না এমন কথা।হাটতে হাটতে আমার পা একদম শেষ ।আর কোলে করে যেখানেই গেছি সেখানেই বলে ,"আম্মু এটা কিনে দাও,ওটা কিনে দাও" ।আশে পাশের মানুষ গুলো মনে হয় এলিয়েন দেখছে ।দেখার ই কথা মাএ প্রেম এর ফুল ফুটছে এখন ই যদি কেউ ভাবে এই সুন্দর মেয়ে বিয়ে করে বাচ্চা হয়ে গেছে তাদের মনে এমন প্রশ্ন আসার ই কথা ।ঘুরতে ঘুরতে সন্ধা হয়ে গেছে বাচ্চার আম্মুকে খুজে পাইনি ।এই বাচ্চা নিয়ে কি করবো এখন ? একবার ভাবলাম এখানেই রেখে চলে যাই ।যেই ভাবা সেই কাজ।কিনতু ভাবলাম যে পুলিশ কে জানাই ।পরে ভাবলাম কল্লা কাটা বলে আমাকে যদি ধরে নিয়ে যায় ,,।ভাবতে ভাবতে সন্ধা হয়ে গেলো ।মেয়েটা দেখতে অনেক সুন্দর ।ভাবছি হয়তো পিচ্চি মেয়েটার বাবা মা তাকে মনে হয় খুজতেছে ।আর এই দিকে ব্রেকআপ করার শোকে বাসা থেকে ২০০০ টাকা নিয়ে আসছিলাম যে ১০\১২ প্যাকেট বিরিয়ানি খাবো কিনতু হলো না ।এই বাচ্চার আম্মু ডাক বন্ধ করার জন্য তার সব আব্দার পূরন করলাম এখন মাএ ২০০ টাকা আছে । পিচ্চি মেয়েটা দেখতে অনেক সুন্দর আর বড়লোক এর মেয়ে ই মনে হচ্ছে ।কত সুন্দর করে সাজিয়ে দিয়েছে ।মনে হচ্ছে নিয়ে যাই বাসায় ।আমার সাথে চুপ করে বসে আছে এমনিতে দেখলে ভাববে বোন কিনতু এখন তো আর তা হবে না ।ভাবলাম ওকে রেখে ই চলে যাবো ।সন্ধায় পার্কে একটু কম মানুষ থাকে তাই ভাবলাম একটু ভিতরে রেখে এক দৌড়ে চলে যাবো ।কিনতু যেই না কোলে নিছি সাথা সাথে ই প্রস্রাব করে আমার জামা পুরো ভিজিয়ে দিছে ।কি আর বলবো দুঃখের কথা ।রাগে জিঙ্গাস করলাম প্রস্রাব করবে বলতে পারো নি ?
-মনে ছিলো না আম্মু (পিচ্চি)
Image result for আম্মু আমি আইসক্রিম খাবো
আবার আম্মু ডাকে ।মন চাইতেছে মরে যাই কিনতু তা কি হয় ।কোলে করে নিয়ে গেলাম পার্কের ভিতরে একটা চিপস কিনে দিলাম এখন দৌড় এর পালা ।তার আগে তাসফিয়া পিচ্চিকে বললাম,,,
-বাবু,,,তুমি একটু দাড়াও তোমার জন্য একটা পানির বোতল নিয়ে আসি ?(আমি)
-আচ্ছা,,,,(তাসফিয়া পিচ্চি)
ঠিক যখন ই যাবো তখন ই পছন থেকে বলে উঠলো তাসফিয়া ,যা শুনে এই সন্ধার গরমের মাঝেও আমার মাথায় ঠাডা পরলো ।তাসফিয়া বললো,,,
-প্রীতি আম্মু আমাকে রেখে চলে যেয়ো না আমার রাতে অনেক ভয় করে।(তাসফিয়া পিচ্চি)
আমার বিষ্ময় এতো উপরে উঠলো যে মনে হচ্ছে চাদ পর্যন্ত উঠে গেছি ।কোনো চিন্তা ভাবনা না করে সোজা জিঙ্গাস করলাম আমার নাম জানলো কি করে ,,
-আম্মুর নাম তো সবাই ই জানে।(তাসফিয়া)
এবার আমার মনে হাজার প্রশ্ন ।কি বলছে এই মেয়েটা ।অনেক কিছু ই ভাবছি কিনতু কোনো সমাধান ই খুজে পাচ্ছি না ।আমার নাম জানে আবার আমাকে আম্মু ও ডাকে কি আজব ।
-আম্মু বাসায় যাবো না ?(পিচ্চি তাসফিয়া)
কি যে করবো এই মেয়ে নিয়া ।তবে এই রহস্য বেড় করতে হবে আমাকেই ।কিনতু আমার মা তো রিনা খান ।যে পরিমান রাগী ।যাই হোক আল্লাহ আল্লাহ বলতে বাসার দিকে যাই।পার্ক থেকে বের হয় মাএ রিকশা নিবো ঠিক তখন ই এক বান্ধুবি ডাক দিয়ে বললো কেমন আছি ।বললাম আছি কোনো রকম ।যেই বাচ্চাকে কোলে নিলো আম্মু আম্মু বলে কি যে কান্না শুরু করলো হায় খোদা।কোলে নিয়ে ঠান্ডা করে বান্ধুবিকে বিদায় দিয়ে বাসায় আসছি আর ভাবছি কি হবে এই বাচ্চাকে দেখলে আম্মু।ভাবছি আর তাসফিয়ার দিকে তাকাচ্ছি ।আসলেই কি নিষ্পাপ চেহারা একদম পরীর মতো ।কার কোল খালি করে আমার কাছে আসছে ।কত সুন্দর আমার কোলেই ঘুমুচ্ছে ।এসব ভাবতে ভাবতে বাসায় এসে দরজায় কড়া নরালাম।যথারিতী যা হবার কথা তার থেকে বিশাল আকারের রিয়েকশন শুরু হলো।
-এইবাচ্চা কার প্রীতি ? (আম্মু)
কি বলবো ভাবতে ভাবতে ই আমি ,,,,,
চলবে ?
#গল্প:অদ্ভূত প্রতিশোধ
Facebook
youtube Delight

Saturday, March 23, 2019

01 ফরেক্সে কিভাবে আয় করা যায়?

ফরেক্সে কিভাবে উপার্জন করা যায়? 

আপনি ফরেক্স মার্কেটে কারেন্সি কেনাবেচা করেন। আপনি এই চিন্তা করে কারেন্সি কেনাবেচা করেন যে, কারেন্সির মূল্য একটা অন্যটার তুলনায় বাড়বে অথবা কমবে । 

ধরুন আপনি €১০,০০০ ইউরো কিনতে চাচ্ছেন ইউএস ডলারের বিনিময়ে। 

€১ = $১.৩৫ 

তাহলে €১০,০০০ কিনতে আপনার লাগবে 

$১.৩৫ X ১০,০০০ = $১৩,৫০০ 

১মাস পরে ইউরোর দাম ১.৪২০০ হলো। আপনি আপনার ট্রেডটা ক্লোজ করে দিলেন। তাহলে আপনি পাচ্ছেন 

$১৪,২০০-$১৩,৫০০= $৭০০

যদি ১ডলারের দাম ৭৫ টাকা হয় তাহলে 

$১৩,৫০০= $৭৫ X ১৩,৫০০= ১,০১২,৫০০ টাকা মাত্র

মন খারাপ করবেন না। আপনার ট্রেড করতে এত টাকার প্রয়োজন নেই। 

ফরেক্সে কারেন্সি মূল্য কিভাবে পড়ব

কারেন্সির মূল্য সবসময় জোড়ায় গননা করা হয়। কারন আপনি যখন একটি কারেন্সি কিনেন তখন অন্য একটি কারেন্সি বিক্রি করেন। 

না বুঝে থাকলে উপরের উদাহরনটা আবার দেখুন। আপনি ইউএস ডলার দিয়ে ইউরো কিনেছিলেন। কারেন্সি ভ্যালুকে আমরা নিম্নের ছবির মত দেখে থাকি। ছবিটিতে €১ জন্য কত ডলার প্রয়োজন তা দেখাচ্ছে।

এখানে ইউরো হলো বেস কারেন্সি আর ইউএসডি হলো কোট কারেন্সি। যখন আপনি কিনেন তখন আপনি দেখতে পারেন যে আপনার ১ ইউনিট বেস কারেন্সি কিনতে কত ইউনিট কোট কারেন্সি প্রয়োজন। আপনি যখন বিক্রি করেন তখন আপনি দেখতে পারেন যে, আপনি ১ ইউনিট কোট কারেন্সির বিনিময়ে কত বেস কারেন্সি পাবেন।

আপনি তখন কিনবেন যখন মনে করবেন যে, বেস কারেন্সির মুল্য বৃদ্ধি পাবে। আপনি তখন বিক্রি করবেন যখন মনে করবেন যে, বেস কারেন্সির মুল্য কমবে। 

Long নাকি Short

আপনি প্রথমে নির্ধারন করবেন যে, আপনি কারেন্সির পেয়ার (জোড়া) বাই না সেল করবেন। যদি আপনি বাই (ক্রয়) করতে চান তাহলে আপনি চিন্তা করছেন যে কারেন্সির ভ্যালূ বাড়বে। এই কেনাকে Long বলা হয়। 

যদি আপনি সেল (বিক্রয়) করতে চান তাহলে আপনি চিন্তা করছেন যে কারেন্সির ভ্যালু কমবে। এই সেল করাকে Short বলা হয়। মনে রাখাবেন 

Buy = Long

Sell = Short

Bid/Ask

যে কোন কারেন্সি পেয়ারে দুইটি প্রাইস দেখা যায়। নিচের ছবিটি দেখুন। প্রথমটি হল Bid প্রাইস আর পরেরটি হল Ask প্রাইস। Bid প্রাইসের ভ্যালু সবসময় Ask প্রাইসের চেয়ে কম থাকবে।


Bid – Ask = Spread

Spread হল ব্রোকারের লভ্যাংশ যা আপনার ট্রেডের ভিতর থেকে কেটে নেয়। লক্ষ্য করবেন যে আপনি যখন Buy অর্ডার দেন, তখন ট্রেড Ask মূল্যে শুরু হয় আর যখন Sell অর্ডার দেন, তখন ট্রেড Bid মূল্যে শুরু হয়। তাছাড়া আরো লক্ষ্য করবেন যে, আপনার ট্রেড কিছুটা লস দিয়ে শুরু হয়েছে। এটার কারন হল যে ব্রোকার আপনার ট্রেড থেকে স্প্রেড কেটে নিয়েছে। মনে রাখবেন যে সব কারেন্সির স্প্রেড সমান না।

আপনি যদি অনলাইনের কাজ শিখতে চান তাহলে যোগাযোগ করতে পারেন আমার সাথে
গ্রান্টি দিয়ে কাজ শিখাব
১ মাস সময় নিব
মোবাইলঃ ০১৯২০৩৮০৩০২ 

মার্কেট স্ট্রাকচার ২০১৯

মার্কেটের স্ট্রাকচার অথবা কাঠামো

ফরেক্স মার্কেটকে আরো ভালভাবে বুঝার জন্য দেখি যে স্টক মার্কেট ও ফরেক্স মার্কেট কিভাবে পরিচালিত হয়। প্রথমে স্টক মার্কেটটা দেখি:


স্টক মার্কেটটি (উদাহরণস্বরূপ Dhaka Stock Exchange) স্বভাবত একচেটিয়া মার্কেট। মার্কেটে একটি স্পেশালিস্ট থাকে। সে নিজের ইচ্ছামত প্রাইস কন্ট্রোল করতে পারে। স্পেশালিস্টের নিজের স্বার্থ উদ্ধারের জন্য সে প্রাইসের হেরফের করতে পারে।

এটা কিভাবে সম্ভব?

স্টক মার্কেটে স্পেশালিস্ট অর্ডার সম্পাদান করতে বাধ্য থাকে। এখন ধরুন, সেলারের সংখ্যা বায়ারের চেয়ে বেড়ে গেল। স্পেশালিস্ট যে অর্ডার সম্পাদান করতে বাধ্য সে স্টকগুলো সেল করতে পারবে না। তাই এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে স্পেশালিস্ট লেনদেনের মূল্য বাড়িয়ে দিতে পারে যা সেলারদের মার্কেট থেকে দূরে থাকতে বাধ্য করে।

স্পট ফরেক্স মার্কেট

স্পট ফরেক্স মার্কেটটি ডিসেন্ট্রালাইজড মার্কেট। এই জন্য প্রাইস কোট ভিন্ন বোকারে ভিন্ন রকম দেখতে পারেন। এটা আপনার কাছে ভালো নাও লাগতে পারে। কিন্তু আপনি যদি জানেন যে ফরেক্স মার্কেটে প্রচন্ড প্রতিযোগিতার কারনে ব্রোকার আপনাকে প্রায় সবসমযই সবচেয়ে ভালো ডিল অফার করবে। তাহলে আপনি কি বলবেন?


এই সেই কারনের জন্য ফরেক্স মার্কেট মার্কেট একেবারে খাটি একটি মার্কেট না। আবার ডিসেন্ট্রালাইজড দেখে মার্কেটে বিশৃঙ্খলাও নেই। ফরেক্স মার্কেটে অংশগ্রহনকারীদেরকে বড় থেকে ছোট সারিতে সাজানো হলে এইভাবে দেখা যায়: 

সারিতে প্রথমে মেজর ব্যাংকগুলোকে দেখতে পাচ্ছেন। অংশগ্রহনকারীরা ইলেকট্রনিক ব্রোকারেজ সার্ভিস (EBS) অথবা রয়টার্স ডিলিং ৩০০০ স্পট ম্যাচিং এর মাধ্যেমে সরাসরি ট্রেড করে থাকে।

এই ২টা কোম্পানী কোক আর পেপসির মত। সবসময় মক্কেলের জন্য মারামারি করে। দুটো কোম্পানীই প্রায় একই ধরনের কারেন্সি পেয়ার প্রদান করে থাকলেও, কিছু কিছু কারেন্সি পেয়ারে ১টা তে আরেকটার চেয়ে বেশি তারল্য দেখা যায়।

ইবিএস প্লাটফর্মে EUR/USD, USD/JPY, EUR/JPY, EUR/CHF, and USD/CHF বেশি তারল্য দেখা যায়। রয়টার্স প্লাটফর্মে GBP/USD, EUR/GBP, USD/CAD, AUD/USD, and NZD/USD বেশি তারল্য দেখা যায়। ইন্টারব্যাংকে অংশগ্রহনকারী ব্যাংকগুলো এই প্রাইস দেখতে পায়। এর মানে এটা না যে তারা সেইরেটে ট্রেড করে। এখানে অনেক কিছু আছে যা রেট ভিন্নভাবে পোষন করে।

পরের সারিতে আসে হেজ ফান্ড (Hedge Funds), কর্পোরেশন (Corporations), রিটেইল মার্কেট মেকার (Market makers) এবং রিটেইল ECN। যেহেতু এরা ইন্টারব্যাংকে সরাসরি ট্রেড করতে পারে না, তাদের কমার্শিয়াল ব্যাংকের সাথে ট্রেড করতে হয়। এর মানে তাদের জন্য খরচ একটু বেড়ে যায় আর তাদের ইন্টারব্যাংকের অংশগ্রহনবারীদের চেয়ে একটু বেশি চার্জ করতে হয়।

একদম শেষের সারিতে রিটেইল ট্রেডাররা পরে। মানে আমরা। ফরেক্স মার্কেটের অসংখ্য সুযোগ সুবিধার জন্য আমরা এই মার্কেটে অনেক বড়বড় সত্ত্বাদের সাথে ট্রেড করতে পারি।





আপনি যদি অনলাইন থেক আয় করতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন। 
বিস্তারিতঃ 
লাইভ একাউন্ট লিংকঃ ক্লিক 
sktyp: al.mamun480
mobile: ০১৯২০৩৮০৩০২ 

ফরেক্স এর সুবিধা

ফরেক্স এর সুবিধা

ফরেক্স মার্কেটের অনেক সুবিধা আছে যা অন্যান্য মার্কেটে দেখতে পাবেন না। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু হল:

কোন কমিশন নেই: আপনি মূলত ব্রোকারকে কোন কমিশন দেন না। আপনার ব্রোকার আপনাকে মূলত যা চার্জ করবে তা হল “আসক - বিড = স্প্রেড”।

কোন মধ্যবর্তী লোক নেই: আপনি সরাসরি ট্রেড শুরু করতে পারবেন। ট্রেড শুরু করার জন্য আপনাকে কোন তৃতীয় পক্ষকে বলতে হবে না।

নিধারিত লট সাইজ নেই: আপনি কতটুকু ট্রেড করবেন তা আপনার উপর নির্ভর করবে। ধরুন, আপনি যদি ফিউচার মার্কেটে সিলভার ট্রেড করতে যান তাহলে আপনাকে ৫,০০০ আউন্স সিলভার কিনতে হবে। কিন্তু ফরেক্স মার্কেটে ৫,০০০ আউন্স কিনতে বাধ্য না।

স্বল্প খরচ: ট্রেড করতে আপনার ব্রোকার আপনাকে খুব অল্প চার্জ করে। সেটাকে আমরা স্প্রেড বলে থাকি। এটা সাধারনত আপনার লট সাইজের উপর নির্ভর করে।

২৪ ঘন্টার মার্কেট: অন্যান্য মার্কেট সাধরনত সকালে খুলে বিকেলে বন্ধ হয়ে যায়। আর ট্রেডের জন্য আপনাকে পরের দিনের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। ফরেক্স মার্কেট সোমবার খুলে আর শুক্রবার বন্ধ হয়। আর এর মাঝে ২৪ ঘন্টাই খোলা থাকে।

মার্কেট নিয়ন্ত্রন করা যায় না: ফরেক্স মার্কেট এত বড় যে যদি কোন দেশের সেন্ট্রাল ব্যাংক যদি প্রাইস নিজের ইচ্ছামত মুভ করতে চায়, তাহলে তা বেশিক্ষনের জন্য করতে পারবে না।

লেভারেজ: আমারা লেভারেজ সম্পর্কে জেনেছি। আমরা অল্প অর্থে বিনিময়ে অনেক অর্থ দিয়ে ট্রেড করতে পারি। ফরেক্স মার্কেট ছাড়া অন্য কোন মার্কেট আপনাকে এই সূযোগ দেয় না।

মার্কেটে এন্ট্রি সহজ: মার্কেটে প্রবেশ করতে আপনাকে হাজার বাধা বিপওি পারি দিতে হবে না। ঘরের মধ্যে একটা কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশনই যথেষ্ট। ব্রোকারও আপনার কাছে হাজার হাজার ডলার ডিপোজিট চাবে না। এখন ব্রোকাররা $১ ও ডিপোজিট করতে দেয়।

প্রচুর তথ্য পাবেন: ফরেক্স লিখে যদি গুগলে সার্চ দেন তাহলে দেখবেন যে কি পরিমান তথ্য পান। ইন্টারনেটে এত তথ্য আছে যা আপনার জন্য পর্যাপ্ত পরিমানের চেয়ে অনেক বেশি। তাই আপনার তথ্যের অভাব হবে না।

আপনি হয়ত বুঝতে পেরেছেন যে ফরেক্স অন্যান্য মার্কেটের তুলনায় অনেক ভালো আর বেশি সুবিধা প্রদান করে থাকে। নিচের টেবিলটি দেখুন:






আপনি যদি অনলাইন থেক আয় করতে চান তাহলে যোগাযোগ করুন। 
বিস্তারিতঃ 
লাইভ একাউন্ট লিংকঃ ক্লিক 
sktyp: al.mamun480
mobile: ০১৯২০৩৮০৩০২